আগামী মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদকে সামনে রেখে আগামী ১ জুলাই থেকে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে। যা চলবে ৫ জুলাই পর্যন্ত।সোমবার বিস্তারিত
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ( সিইসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক সিনিয়র সচিব,কাজী হাবিবুল আউয়াল। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
দেশে আর লকডাউনের প্রয়োজন হবে না বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।শনিবার ( ২৬ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে মেহেরপুর স্টেডিয়াম মাঠে গণটিকা কার্যক্রম পরিদর্শন কালে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন বিশ্বের
ফেসবুক লাইভে মাথায় গুলি করে চিত্রনায়ক রিয়াজের শশুরের আত্মহত্যা ! একা থাকা যে কী কষ্ট! যারা একা থাকে তারাই বোঝে। আমার এখন পৃথিবীর মানুষের প্রতি কোন আবেগ নেই। আমি প্রতারিত
বহুল আলোচিত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে টানা তৃতীয় বারের মত মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ডাঃ সেলিনা হায়াত আইভি । এই নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকারকে পরাজিত করে আবারো মেয়র পদে অধিষ্ঠিত হন ।এর আগে ২০১১ সালে প্রথমবার এবং ২০১৬ সালে দ্বিতীয়বার জয়ী হয়েছিলেন তিনি। রবিবার (১৬ জানুয়ারী) ১৯২টি কেন্দ্রের বেসরকারি ফলাফলে দেখা যায়, মেয়র পদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত আইভী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন এক লাখ ৫৯ হাজার ৯৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার হাতি প্রতীকে পেয়েছেন ৯২ হাজার ১৬৬ ভোট। ইভিএম এ অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে পাঁচ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন ভোটারের বিপরীতে প্রায় ৫০ শতাংশ ভোট পড়ে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচন সুষ্ঠু ভাবেই সম্পন্ন হয়েছে বলে তাদের দাবি। নির্বাচনে বড় ধরনের কোনো অনিয়ম বা সংঘাতের অভিযোগ পাওয়া যায়নি। জয়ের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইভী বলেছেন, সামনের দিনগুলোতে জনগণের চাহিদা অনুযায়ী কাজ করবেন তিনি এবং আরও বলেন তৈমুর চাচাকে সাথে নিয়েই কাজ করব । স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার বলেছেন,
ফুলবাড়ীয়ার ঐতিহ্যবাহী গুটি খেলা ১৪ জানুয়ারী ! পূব্বা কইরে………….হেইয়্যও গুটি নিলো গা রে ………..হেইয়্যাও তাড়াতাড়ি আয় রে……….হেইয়্যও উত্তইরা কইরে …………হেইয়্যও দক্ষিণা কইরে………..হেইয়্যও এই স্লোগানগুলোর মাধ্যমেই শুরু হয় প্রায় আড়াইশো বছরের পুরনো গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হোম গুটি খেলা । এ স্লোগানগুলোর সাথে তালে তাল মিলিয়ে হাজার হাজার মানুষের জোয়ার শুরু হয়ে যায় । তরুণ , যুবক , বৃদ্ধা মিলে হাজার হাজার মানুষ মিছিল মিছিল দলে দলে যোগদান করে ৪০ কেজি ওজনের পিতলের গোলাকার এই বস্তুটিকে ঘিরে । চতুর্পাশ থেকে হাজার হাজার মানুষের চক্রাকারে শক্তি প্রদর্শন ও ধাক্কাধাক্কি ঠেলাঠেলি করে ছোট্ট এই গুটিটিকে নিজেদের করে নেওয়ার প্রতিযোগিতা চলে বিকাল ৩ টা থেকে রাত ১১/১২টা পর্যন্ত গুটি গুম হওয়ার আগ পর্যন্ত । চারটি পক্ষ যথাক্রমে উত্তর, দক্ষিণ পূর্ব, পশ্চিম দিকে বিভক্ত হয়ে খেলায় অংশ গ্রহন করে । কয়েকটি গ্রাম , এলাকা বা ইউনিয়ন মিলে একটি দিক বা পক্ষ হয়ে থাকে । পিতলের গুটিটি কোন পক্ষ নির্দিষ্ট সীমা পেরিয়ে গুম করে ফেললে বা লুকিয়ে ফেললে তারা জয়ী হয় আর তখন খেলার ইতি ঘটে । প্রতিবছর বাংলা পৌষ মাসের শেষদিন ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া উপজেলার লক্ষীপুর- দশমাইল এলাকায় বড়ই আটা স্থানে আড়াইশো বছরের পুরনো গ্রামবাংলার এই ঐতিহ্যবাহী হোম গুটি খেলাটি অনুষ্টিত হয় । খেলা উপলক্ষে আশপাশের কয়েক গ্রাম ব্যাপী ঘরে ঘরে উৎসব আমেজ বিরাজ করে । উৎসবকে ঘিরে জায়গায় জায়গায় গরু জবাই,ঘরে ঘরে হরেক রকমের পিঠা পায়েস , প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি আত্মীয়স্বজনদের আগমন এ যেন ঈদের আমেজকেও হার মানায় ! ঢাকাসহ দূর-দূরান্তে চাকরিরত এলাকার বাসিন্দারা এই একটি দিনের জন্য ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসেন । এ যেন বাৎসরিক এক মিলনমেলা । খেলা শুরুর একমাস আগে থেকেই গ্রামে গ্রামে বাজারে বাজারে ব্যান্ড পার্টি,ঢোল ও বাদ্যবাজনার তালের সাথে নাচ গান খেলার প্রতি মানুষের আবেদন বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ । পিক আপ গাড়িতে করে সাউন্ড বক্সের সাথে ছোট ছেলেদের নাচানাচির মহড়া উৎসবে যোগ করে নতুন মাত্রা । মাসব্যাপী চলে দিক নির্ণয়ে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের প্রতিক , নিশানা ও লাইটিং , ব্যানার, ফেস্টুন তৈরির কাজ । গ্রামে গঞ্জে চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সকল জায়গায় চলে একই আলোচনা এবার গুটি যাবে কোন এলাকায় । বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেম্বারসহ ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা তাদের নিজ নিজ পক্ষ থেকে খেলার পূর্বে গরু খাসি জবাই করে এলাকার লোকজনের জন্য খাওয়ার আয়োজন করে । শত শত খেলোয়ারদের মাঝে টি-শার্ট , জার্সি ও রঙ্গিন ফিতা বিতরণ করেন । গুটি আনার জন্য থাকে বড় পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি ।
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে আরও কমেছে তাপমাত্রা। এতে জেঁকে বসছে শীত। দুপুর পর্যন্ত চারদিক ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকছে। রাত ও সকালের শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। আজ
২৮ ডিসেম্বর বিকেলে খুলনা প্রকৌশল ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সেলিম হোসেন এর মৃত্যুর ঘটনায় প্রতিবেদন জমা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় গঠিত তদন্ত কনমিটি।বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য প্রফেসর ড.সাজ্জাদুর রহমানের কাছে ৪৮ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন জমা দেন