আজ ২জুলাই মঙ্গলবার বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গুলশান বাসভবনে ফিরলেন

মোঃ মাহবুবুল আলম 43 বার পঠিত
সময় : মঙ্গলবার, জুলাই ২, ২০২৪

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা পেসমেকার বসানোর পর অনেকটা স্থিতিশীল হয়েছে। তাই তাঁকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে, যেখানে সার্বক্ষণিক চিকিৎসা পাবেন। গত ২১ জুন গভীর রাতে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং দ্রুত সিসিইউতে নেওয়া হয়। খালেদা জিয়ার হৃদ্‌রোগের সমস্যা আগে থেকেই ছিল এবং তিনটি ব্লক ছিল। ২৩ জুন বিদেশি চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাঁর হৃদ্‌যন্ত্রে স্থায়ী পেসমেকার বসানো হয়।

৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, হৃদ্‌রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। এর আগে ২ মে ও গত বছরের ৯ আগস্ট খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁর পরিবার বিদেশে নিতে আবেদন করলেও অনুমতি পায়নি। পরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ এনে তাঁর লিভার সিরোসিসে অস্ত্রোপচার করা হয়।

খালেদা জিয়া ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দী হন এবং দুই বছরের বেশি সময় বন্দী ছিলেন। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার তাঁর সাজা স্থগিত করে তাঁকে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেয়। তখন থেকে ছয় মাস পরপর মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। চিকিৎসক জাহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার প্রথম আলোকে জানান, পেসমেকার বসানোর পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অনেকটা স্থিতিশীল হয়েছে। তাই তাঁকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। বাসায় রেখে সার্বক্ষণিক চিকিৎসা প্রদান করবেন চিকিৎসকেরা। গত ২১ জুন রাতে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে দ্রুত এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং সিসিইউতে নেওয়া হয়। খালেদা জিয়ার হৃদ্‌রোগের সমস্যা আগে থেকেই ছিল। হার্টে তিনটি ব্লক ছিল, যার মধ্যে একটি রিং পরানো হয়েছিল। ২৩ জুন বিদেশি চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাঁর হৃদ্‌যন্ত্রে স্থায়ী পেসমেকার বসানো হয়। ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন, যেমন আর্থ্রাইটিস, হৃদ্‌রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, এবং ডায়াবেটিস। এর আগে ২ মে এবং গত বছরের ৯ আগস্ট তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার আবেদন করলেও অনুমতি পাননি। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ এনে তাঁর লিভার সিরোসিসে অস্ত্রোপচার করা হয়।

খালেদা জিয়া ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দী হন। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার তাঁর সাজা স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেয়। এরপর থেকে ছয় মাস পরপর মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। খালেদা জিয়ার হৃদ্‌রোগের সমস্যা আগে থেকেই ছিল এবং তাঁর হার্টে তিনটি ব্লক ছিল। এর মধ্যে আগে একটি রিং পরানো হয়েছিল। সবকিছু পর্যালোচনা করে বিদেশি চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে, গত ২৩ জুন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর হৃদ্‌যন্ত্রে স্থায়ী পেসমেকার বসানো হয়। এই তথ্য তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।

৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, হৃদ্‌রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। এর আগে গত ২ মে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই সময় চিকিৎসকেরা তাঁকে সিসিইউতে রেখে দুই দিন চিকিৎসা দিয়েছিলেন।

গত বছরের ৯ আগস্ট খালেদা জিয়াকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সে সময় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে নিতে তাঁর পরিবার থেকে সরকারের কাছে আবেদন করা হলেও অনুমতি পাওয়া যায়নি। পরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসনের রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয় ২৭ অক্টোবর। তাঁর স্বাস্থ্য কিছুটা স্থিতিশীল হলে সে দফায় পাঁচ মাসের বেশি সময় চিকিৎসা শেষে চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি তিনি বাসায় ফেরেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতির দুই মামলায় সাজা পেয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দী হন। দুই বছরের বেশি সময় তিনি কারাবন্দী ছিলেন। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার এক নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়ার সাজা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ স্থগিত করে তাঁকে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেয়। তখন থেকে ছয় মাস পরপর মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে সরকার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

পুরাতন খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর