আওয়ামী লীগ ও ১৪–দলীয় জোটের নেতারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চান। আলোচনার জন্য আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আলোচনায় থাকতে ১৪–দলীয় নেতাদের অনুরোধ জানানো হয়েছে বিস্তারিত
সরকার সন্ত্রাসবাদী, মৌলবাদী, যুদ্ধাপরাধ এবং গণহত্যায় জড়িত জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের পাঁচটি সংগঠন যৌথ বিবৃতি দিয়েছে। বৃহস্পতিবার
মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ফেসবুক ব্যবহার করতে সমস্যা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। একইসঙ্গে রাশিয়াভিত্তিক মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামও চলছে না। শুক্রবার দুপুর ১২টার পর থেকে বিভিন্ন জায়গা থেকে এই অভিযোগগুলো
শিক্ষক ও নাগরিক সমাজের ডাকা ‘দ্রোহযাত্রা’তে কয়েক হাজার মানুষ অংশ নিয়েছেন। যাত্রাটি রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে শুরু হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর ও টিএসসি হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ
ঢাকার উত্তরা এলাকায় বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। একপর্যায়ে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে। শুক্রবার
বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে সারা দেশে ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বাইতুল মুকাররম, আফতাবনগর, বাড্ডা, উত্তরা, মিরপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় আন্দোলনকারীরা
বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কয়েকটি প্রধান কারণ রয়েছে: মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধ: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে জামায়াতে ইসলামীকে ১৯৭১ সালের